সূর্যশিখা নিউজ ডেস্ক: ঠাঁটাপোড়া রোদে মানুষ এসেছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখে বিরোধীদের নিয়ে তীক্ষ্ণ সমালোচনা শুনতে। কিন্তু একী! বক্তৃতার গোড়াতেই রাজ্য সরকারকে 'ধন্যবাদ' কেন জানালেন তিনি? মোদির কথায়, '২০১৯ সালে কোচবিহারের এই রাসমেলার মাঠেই সভা করেছিলাম। মঞ্চ বেঁধে মাঠ ছোট করে দিয়েছিল। বলেছিলাম, দিদি আপনি ঠিক করেননি। মমতা তার জবাব পেয়ে গিয়েছিলেন। এবারের সভায় তেমন কোনও বাধা দেননি। মাঠও খোলা রেখেছেন। সে জন্য প্রশাসনকে ধন্যবাদ।' বিভিন্ন ভোটের সময় দিল্লি থেকে বিজেপির হেভিওয়েট নেতানেত্রীরা ঘন ঘন বাংলায় আসেন প্রচারের জন্য। শাসক শিবিরের তরফে ‘ডেলি প্যাসেঞ্জারি’ বলে কটাক্ষ করা হয়। এমনও হয় যে বিভিন্ন শিবিরের একাধিক হেভিওয়েট নেতা একই দিনে একই জায়গায় প্রচার সভা করছেন। চব্বিশের নির্বাচনী প্রচারের শুরুতেই কোচবিহারে একই দিনে মমতা-মোদির সভা হয়ে গেল বৃহস্পতিবার। আর এই জোড়া হেভিওয়েট সভা নিয়ে স্বভাবতই রাজনৈতিক মহলে আগ্রহ ছিল তুঙ্গে। তবে দুজনের সভাস্থলের মধ্যে অনেকটা দূরত্ব থাকায় উনিশের মতো ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়নি।
Total Post View : 23425